।। তালহা হাসান ।।
ইউরোপের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে বসবাস করেন পাঁচ লাখের বেশি মুসলিম। কবরস্থানের অভাবে মুসলিম মরদেহ দাফনে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় স্থানীয় মুসলিমদের। দীর্ঘ বাধাবিপত্তির পর প্রথম কবরস্থান পাচ্ছেন এথেন্সের মুসলিমরা। কবরস্থানটি নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম টানিয়া সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের গ্রীষ্মে কবরস্থানটি পুরোপুরি প্রস্তুত হতে পারে। ৩০ একর আয়তনের এ কবরস্থানে নিজেদের মরদেহ দাফন করতে পারবেন মুসলিমরা। সাত বছর আগে এ সংক্রান্ত কাজ শুরু হয়েছিল।
আরও পড়তে পারেন-
- ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
- কিশোর অপরাধ রোধে এখনই কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে
- আদর্শ পরিবার গঠনে যে সব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া জরুরী
- ইসলামে সামাজিক সম্পর্ক এবং ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রাখার গুরুত্ব
- মানুষ মারা যাওয়ার পর, তাঁর আত্মার কি হয় ?
গ্রিসের অ্যাটিকা শহর কর্তৃপক্ষ এর নির্মাণ ব্যয় বহন করবে। বর্তমানে শহরটির মুসলিমদের মরদেহ দাফন নিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয়। দাফনের জন্য ওয়েস্টার্ন থ্রেসসহ বিভিন্ন শহরে কিংবা মৃতের অন্য দেশে নিয়ে যেতে হয়।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে শরণার্থী সংকটের পর এথেন্সে মুসলিম জনসংখ্যা বাড়তে থাকে। গত ২০২০ সালে এথেন্সে সরকারের অনুমোদনে প্রথম মসজিদ নির্মিত হয়। দীর্ঘকাল ধরে কট্টরপন্থী রাজনৈতিক নেতাদের বিরোধিতার পর মসজিদটি উদ্বোধন করা হয়।
সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি
উম্মাহ২৪ডটকম: এমএ