করোনাকালের দুই বছর পর ১০ লাখ হজযাত্রী নিয়ে পবিত্র হজ শুরু হয়েছে। গতকাল মক্কা থেকে আট কিলোমিটার দূরে মিনা প্রান্তে চলে যান তাঁরা। সেখানে তাঁরা তাঁবুতে নামাজ আদায়সহ বিভিন্ন ইবাদতে সময় কাটান। এবার বাংলাদেশ থেকে ৬০ হাজার ১৪৬ জন হজযাত্রী অংশ নিয়েছেন।
প্রতিবছরের মতো এবারও দেড় শতাধিক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী হাজিদের সেবায় কাজ করছেন। বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা দেওয়াসহ মক্কা, মদিনা ও জেদ্দায় তাঁরা দায়িত্ব পালন করেন। হজ কার্যক্রম শুরুর পর মসজিদুল হারাম, মিনা, আরাফা, মুজদালিফাসহ বিভিন্ন স্থানে তাঁরা কাজ করেন। হজ অফিসে অনুবাদক, কম্পিউটার অপারেটর, হজকর্মী, হাজিদের সহযোগিতার পাশাপাশি বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকেন শিক্ষার্থীরা। অনেকে দোভাষী হিসেবেও কাজ করেন।
জেদ্দাস্থ কিং আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী কক্সবাজারের সরোয়ার কামাল। তিনি বাংলাদেশ হজ মিশনের অধীন হজকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। ২০১৯ সালেও তিনি হজ গাইড হিসেবে কাজ করেছেন। সরোয়ার জানান, হজ মৌসুমে হাজিদের সেবা দিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের রমজান মাসের আগ থেকেই নিয়োগ নিশ্চিত করতে হয়। তবে এবার বাংলাদেশ থেকে হজযাত্রীর সংখ্যা কম হওয়ায় আগের মতো বেশি শিক্ষার্থী নিয়োগ দেওয়া হয়নি বলে জানান তিনি।
আরও পড়তে পারেন-
- মাহে যিলহজ্জ এবং কুরবানীর ফাযায়েল ও মাসায়েল
- পবিত্র কুরবানীঃ ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত করে
- কার উপর ‘কুরবানী’ আদায় করা ওয়াজিব?
- ‘কুরবানী’ মুমিন জীবনে যে শিক্ষা দিয়ে থাকে
- কুরবানীর ইতিহাস ও তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
সরোয়ার বলেন, ‘হজযাত্রীরা আল্লাহর অতিথির মতো। তাই তাঁদের সেবা দেওয়া অন্যান্য কাজের মতো মনে করি না। বিশেষত নিজ দেশের হাজিদের জন্য সামান্য কিছু করা অনেক বড় পুণ্যের কাজ বলে মনে করি। এর মাধ্যমে আল্লাহর জন্য অনেক বিশেষ মর্যাদার আশা করি। ’
একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শরিয়াহ বিভাগের শিক্ষার্থী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ইসমাইল হোসেন। এবারই প্রথম তিনি হজকর্মী হিসেবে হাজিদের সেবায় নিয়োগ পেয়েছেন। নিজের অনুভূতি প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘হাজিদের সেবায় অনুভূতি অন্য রকম। কেননা তাঁরা আল্লাহর ঘরের মেহমান। দেশ থেকে আসা অতিথিদের সেবা দিতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। ’ স্বেচ্ছাসেবকদের জন্য দিনপ্রতি ১১০-১৩০ রিয়াল দেওয়া হয় বলে জানান তিনি।
করোনাকালের দীর্ঘ দুই বছরের বিধি-নিষেধের পর এ বছর ১০ লাখের বেশি মুসলিম হজ পালন করছেন। এর মধ্যে সৌদি থেকে দেড় লাখ ও সারা বিশ্ব থেকে সাড়ে আট লাখ লোক হজ পালন করবেন। ২০২১ সালে সৌদিতে অবস্থানরত মাত্র ৬০ হাজার লোক হজ পালন করেছেন। আর ২০২০ সালে কঠোর বিধি-নিষেধ মেনে ১০ হাজারের মতো লোক হজ পালন করেন। করোনা মহামারির আগে ২০১৯ সালে ২৫ লাখের মতো লোক হজ পালন করেছেন।
করোনাকালের দুই বছর পর ১০ লাখ হজযাত্রী নিয়ে পবিত্র হজ শুরু হয়েছে। গতকাল মক্কা থেকে আট কিলোমিটার দূরে মিনা প্রান্তে চলে যান তাঁরা। সেখানে তাঁরা তাঁবুতে নামাজ আদায়সহ বিভিন্ন ইবাদতে সময় কাটান। এবার বাংলাদেশ থেকে ৬০ হাজার ১৪৬ জন হজযাত্রী অংশ নিয়েছেন।
প্রতিবছরের মতো এবারও দেড় শতাধিক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী হাজিদের সেবায় কাজ করছেন। বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা দেওয়াসহ মক্কা, মদিনা ও জেদ্দায় তাঁরা দায়িত্ব পালন করেন। হজ কার্যক্রম শুরুর পর মসজিদুল হারাম, মিনা, আরাফা, মুজদালিফাসহ বিভিন্ন স্থানে তাঁরা কাজ করেন। হজ অফিসে অনুবাদক, কম্পিউটার অপারেটর, হজকর্মী, হাজিদের সহযোগিতার পাশাপাশি বিভিন্ন সেবা দিয়ে থাকেন শিক্ষার্থীরা। অনেকে দোভাষী হিসেবেও কাজ করেন।
কিং আবদুল আজিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী কক্সবাজারের সরোয়ার কামাল। তিনি বাংলাদেশ হজ মিশনের অধীন হজকর্মী হিসেবে কাজ করছেন। ২০১৯ সালেও তিনি হজ গাইড হিসেবে কাজ করেছেন। হজ মৌসুমে হাজিদের সেবা দিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের রমজান মাসের আগ থেকেই নিয়োগ নিশ্চিত করতে হয়। তবে এবার বাংলাদেশ থেকে হজযাত্রীর সংখ্যা কম হওয়ায় আগের মতো বেশি শিক্ষার্থী নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
সরোয়ার বলেন, ‘হজযাত্রীরা আল্লাহর অতিথির মতো। তাই তাঁদের সেবা দেওয়া অন্যান্য কাজের মতো মনে করি না। বিশেষত নিজ দেশের হাজিদের জন্য সামান্য কিছু করা অনেক বড় পুণ্যের কাজ বলে মনে করি। এর মাধ্যমে আল্লাহর জন্য অনেক বিশেষ মর্যাদার আশা করি। ’
একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শরিয়াহ বিভাগের শিক্ষার্থী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ইসমাইল হোসেন। তিনি এবার প্রথমবারের মতো হজকর্মী হিসেবে হাজিদের সেবায় নিয়োগ পেয়েছেন। তিনি বলেন, ‘হাজিদের সেবায় অনুভূতি অন্য রকম। কেননা তাঁরা আল্লাহর ঘরের মেহমান। দেশ থেকে আসা অতিথিদের সেবা দিতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করছি। ’ স্বেচ্ছাসেবকদের জন্য দিনপ্রতি ১১০-১৩০ রিয়াল দেওয়া হয় বলে জানান তিনি।
করোনাকালের দীর্ঘ দুই বছরের বিধি-নিষেধের পর এ বছর ১০ লাখের বেশি মুসলিম হজ পালন করছেন। এর মধ্যে সৌদি থেকে দেড় লাখ ও সারা বিশ্ব থেকে সাড়ে আট লাখ লোক হজ পালন করবেন। ২০২১ সালে সৌদিতে অবস্থানরত মাত্র ৬০ হাজার লোক হজ পালন করেছেন। আর ২০২০ সালে কঠোর বিধি-নিষেধ মেনে ১০ হাজারের মতো লোক হজ পালন করেন। করোনা মহামারির আগে ২০১৯ সালে ২৫ লাখের মতো লোক হজ পালন করেছেন।
উম্মাহ২৪ডটকম:আইএএ