গ্রীষ্মকালে বহু রসালো ফল বাজারে ওঠে। তার মধ্যে একেবারে গোড়াতেই থাকবে তরমুজের নাম। এই ফলের বহু ধরনের গুণ রয়েছে।
• তরমুজ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
• ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে
• চোখের উপকার করে
• লিভারের ক্ষমতা বাড়ায়
• পেশি ও স্নায়ুর উপকার করে
যেকোনো তরমুজ থেকেই এসব উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু এর পাশাপাশি যদি তরমুজ মিষ্টি হয়, তাহলে তো কথাই নেই।
আরও পড়তে পারেন-
- প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের বিবাহ্ সম্পর্কে শরয়ী বিধান
- ইসলামের আলোকে নারীর কর্মপরিধি
- সালাম: উম্মাহর ঐক্য ও সংহতি রক্ষার অন্যতম বাহন
- বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ: বাস্তবতা ও অপপ্রচার
- সকালের ঘুম যেভাবে জীবনের বরকত নষ্ট করে
তরমুজ মিষ্টি কি না, কী করে বুঝবেন?
• তরমুজের কাঁচা ডাঁটা থাকলে বোঝায় এটি পাকেনি। পাকার আগেই তরমুজটি বাজারে আনা হয়েছে। এ ধরনের তরমুজ কিনবেন না। এমন তরমুজ কিনুন, যার ডাঁটা শুকিয়ে গিয়েছে। সেটি মিষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
• খুব বড় বা খুব ছোট তরমুজ না কিনে মাঝারি আকারের তরমুজ কেনাই ভালো। সেগুলো মিষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
• অনেকে মজা করে তরমুজকে নারী-পুরুষ— দু’ভাগে ভাগ করেন। গোলগুলিকে বলা হয় নারী তরমুজ। আর পুরুষগুলি লম্বাটে। এর মধ্যে নারী তরমুজ বেশি মিষ্টি হয়, আর পুরুষগুলি একটু পানসে।
• কেনার সময়ে তরমুজের গায়ে টোকা দিয়ে দেখুন। ভারি আওয়াজ হলে, সেটি রসালো ও পাকা তরমুজ। না হলে তাতে পানি বেশি।
• রসে ভরা মিষ্টি তরমুজ হবে ভারী। হাতে নিয়ে যদি তরমুজটি হালকা বা ফাঁপা মনে হয়, তাহলে সেটি না কেনাই ভালো।
• তরমুজের যে অংশ দীর্ঘদিন মাটির সঙ্গে লেগে থাকে, সেই অংশ হলুদ হয়ে যায়। তরমুজ কেনার আগে দেখে নিন, তাতে হলদে দাগ আছে কি না। বড় হলুদ দাগ থাকা মানে তা পেকে যাওয়ার পর জমি থেকে ওঠানো হয়েছে। সাদা দাগ মানে তরমুজ কাঁচা অবস্থায় জমি থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে।
• একদিক বড় অন্যদিক ছোট— এমন তরমুজ কিনবেন না। অনেক সময়ে পানির অভাবে তরমুজের এমন আকার হয়। এসব তরমুজে রস বেশি হয় না।
সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস
উম্মাহ২৪ডটকম: এসএএম