ফেসবুক, ইউটিউবসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বর্তমানে ব্যবহারকারী হু হু করে বাড়ছে। ফলে এসব সাইট ঘিরে বিভিন্ন অপরাধ জগতের মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। এসব সাইবার অপরাধীরা নিজেরা যেমন খুশি অপরাধে জরাচ্ছে। তেমন অন্যদের ছবি এবং ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিথ্যা এবং আপত্তিকর ক্যাপশন দিয়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে।
আরও পড়তে পারেন-
- উলামায়ে কেরামের প্রতি মুফতি শফী (রাহ.)এর দরদমাখা নসিহত
- কম্পিউটার চিপ শিল্প: জলবায়ুর উপর ফেলছে ভয়ঙ্কর প্রভাব
- ইরানি বিজ্ঞানীকে যেভাবে হত্যা করে ইসরায়েল
- ব্যতিক্রমী এক ইসলামী আইন গবেষক
- ইবাদতের গুরুত্ব নিয়ে ঠাট্টা-তাচ্ছিল্য জঘন্য গুনাহ
দেখা গেছে ভাইবোন বা আত্মীয়স্বজন কেউ কারো সাথে হাঁটাচলা করছে সেই ভিডিও বা ছবি বিভিন্ন অপ্রীতিকর ক্যাপশন দিয়ে চালিয়ে দিচ্ছে। এতে অনেককেই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। চলতি মাসের ১২ তারিখ যেদিন স্কুল খুললো সেদিন ভিকারুননিসা স্কুলে খবর চলাকালীন কোন এক শিক্ষার্থীর চেহারার ভিডিও খবর থেকে কেটে নতুনভাবে ভিডিও তৈরি করে বিভিন্ন ইউটিউব এবং ফেসবুককার মেয়েকে ফোকাস করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রীতিমতো ভাইরাল করে দিয়েছে। যেটা ওই মেয়ে এবং তার পরিবারের জন্য বিব্রতকর অবস্থায় ফেলে।
এটা কারো কাছেই কাম্য নয়। কেননা সবার একটা সামাজিকতা আছে, আত্মমর্যাদাবোধ আছে। সাথেসাথে আমরা যারা এসব মাধ্যমের ইউজার আছি তারাও ইচ্ছে মতো ভালো-খারাপ, নৈতিক-অনৈতিক বাচবিচার না করে নিজেদের বা অন্যদের ছবি-ভিডিও শেয়ার করে দেই। এটাও ঠিক নয়। এ বিষয়ে আমাদের সকলকেই সতর্ক এবং সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
মো. সায়েদ আফ্রিদী
শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ।
উম্মাহ২৪ডটকম: এমএ