দেশে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুহারের ঊর্ধ্বগতি কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, শুধুমাত্র গণটিকাদান কর্মসূচি বহাল রেখেই সম্পূর্ণভাবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিস্তার ঠেকানো সম্ভব নয়।
টিকার পাশাপাশি জনসাধারণের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতা বাড়াতে হবে। দেশের অধিকাংশ মানুষ বিশেষ করে গ্রামের সাধারণ মানুষ করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা সম্পর্কে যথেষ্ট অবগত নয়। অনেকের মধ্যে টিকার প্রতি ভয় বা আস্থার অভাব লক্ষা করা যায়।
আরও পড়তে পারেন-
- প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের বিবাহ্ সম্পর্কে শরয়ী বিধান
- ইসলামের আলোকে নারীর কর্মপরিধি
- সালাম: উম্মাহর ঐক্য ও সংহতি রক্ষার অন্যতম বাহন
- বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ: বাস্তবতা ও অপপ্রচার
- সকালের ঘুম যেভাবে জীবনের বরকত নষ্ট করে
এছাড়া যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মানার ক্ষেত্রেও উদাসীন তারা। ফলে কুরবানি ঈদের ছুটি শেষ হতে না হতেই দেশের গ্রামগুলোতে করোনা ভাইরাস ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে এবং প্রতিদিন রেকর্ড সংখ্যক করোনা রোগী শনাক্ত হচ্ছে। করোনার এই ঊর্ধ্বগতি থামাতে না পারলে বড় ধরনের বিপর্যয়ের আশঙ্কা রয়েছে এবং অর্থনীতিতে এর ক্ষতিকর প্রভাব আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
– ইমরান হোসেন, শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
উম্মাহ২৪ডটকম: এমএ