নিয়মিত গোসল করার উপকারিতা অনেক। ফুসফুস ও মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ার পাশাপাশি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণসহ নানা শারীরিক সমস্যার সমাধান হয় গোসলের মাধ্যমে। অনেকেই বলেন, সকালে গোসল করা ভালো আবার অনেকের মতে রাতে। আসলে দু’টো সময়ই গোসলের জন্য সেরা।
গবেষণা বলছে, ডায়াবেটিক রোগীরা যদি টানা তিন সপ্তাহ, দৈনিক ২০-৩০ মিনিট হালকা গরম পানিতে গোসল করেন, তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা প্রায় ১৩ শতাংশ কমে যায়। ফলে ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে আনা সহজ হয়। হালকা গরম পানিতে গোসল করলে সারা শরীরে রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে হার্টের কর্মক্ষমতাও বেড়ে যায়। সেইসঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়তে থাকে।
আরও পড়তে পারেন-
- প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের বিবাহ্ সম্পর্কে শরয়ী বিধান
- ইসলামের আলোকে নারীর কর্মপরিধি
- সালাম: উম্মাহর ঐক্য ও সংহতি রক্ষার অন্যতম বাহন
- বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ: বাস্তবতা ও অপপ্রচার
- সকালের ঘুম যেভাবে জীবনের বরকত নষ্ট করে
গবেষণায় আরও দেখা গেছে, গোসল করার সময় শরীর ঠান্ডা পানির স্পর্শে আসলে অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বেড়ে যায়। বেশ কিছু গবেষণা অনুসারে, গোসল করার সময় মস্তিষ্কের ভেতরে ইনফ্লেমেশন রেট কমতে শুরু করে। সেই সঙ্গে নার্ভাস সিস্টেমেরও কর্মক্ষমতা বাড়ে।
গোসল দিবসের উৎপত্তি
আজ আন্তর্জাতিক গোসল দিবস। প্রতিবছর ১৪ জুন ‘ওয়ার্ল্ড বাথ ডে’ হিসেবে পালিত হয়। তার মানে এই নয় যে, সারাদিন গোসল করেই দিনটি উদযাপন করবেন! আসলে দিনটি পালনের পেছনে আছে এক কাহিনি।
উম্মাহ২৪ডটকম: এসএএ
উম্মাহ পড়তে ক্লিক করুন-
https://www.ummah24.com