সম্প্রতি সৌদি আরবের শব্দদূষণের অভিযোগের মুখে মসজিদের লাউডস্পিকারের শব্দসীমা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে সরকার। ইসলামবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, স্পিকারের সর্বোচ্চ শব্দের মাত্রা যন্ত্রে নির্ধারিত শব্দের এক-তৃতীয়াংশের বেশি হতে পারবে না। কিন্তু এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। তবে সিদ্ধান্তের পক্ষে অনড় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী আবদুল লতিফ আল-শেখ।
কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরার খবরে জানানো হয়, সরকারি নির্দেশে লাউডস্পিকারের ব্যবহার সীমিত করা হয়েছে। বিশেষ করে পুরোপুরি খুতবা লাউড স্পিকারে প্রচার না করে শুধু আজানের সময় স্পিকারের ব্যবহার করার কথা বলা হয়েছে।
আরও পড়তে পারেন-
- আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে ইসলামের ভূমিকা
- সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি যেন হুমকির মুখে না পড়ে
- সমৃদ্ধ জাতি নির্মাণে দরকার বুদ্ধিবৃত্তিক জাগরণ ও আলেমদের এগিয়ে আসা
- সালাম-কালামের আদব-কায়দা
- বিবি খাদিজা (রাযি.): ইসলাম ধর্মের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ নারী
মন্ত্রী আবদুল লতিফ আল-শেখ বলেন, নাগরিকদের কাছ থেকে পাওয়া অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার লাউডস্পিকারের ব্যবহার সীমিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদের অভিযোগ, উচ্চশব্দের কারণে শিশুদের পাশাপাশি বয়স্কদেরও সমস্যা হচ্ছে।
অনেকে আবার এর বিরোধিতা করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে রোঁস্তোরা ও ক্যাফের উচ্চশব্দের গান বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন। মন্ত্রী দাবি করেন, ‘সৌদি আরবের শত্রুরা’ এ সমালোচনা করছে।
উম্মাহ২৪ডটকম: আইএএ