বাংলা দিনপঞ্জিতে শীতের শেষ শেষ সময়। মাঝেমধ্যে ভ্যাপসা গরম তবু থাকছেই। এ সময় বিভিন্ন ধরনের হালকা খাবার ও ফলের রস খেতে পারেন। গরমে শরীরকে ঠাণ্ডা ও সুস্থ রাখতে পুদিনা লাচ্ছির জবাব নেই।
স্বাস্থ্য ও জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই এক প্রতিবেদনে পুদিনা লাচ্ছির রেসিপি ও পুদিনার গুণাগুণ নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছে। একঝলকে পড়ে নিন—
আরও পড়তে পারেন-
- ঋণ বা ধারকর্য পরিশোধে ইসলামের বিধান
- ইতিহাসে আল্লামা আহমদ শফী
- মেধাবী, আন্তরিক ও নিষ্ঠাবান শিক্ষক ছাড়া শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়
- ইগো প্রবলেম নিয়ে যত কথা
- সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় রাখতে ইসলামের নির্দেশনা
উপকরণ
১. এক কাপ টকদই
২. এক টেবিল চামচ গুঁড়া দুধ
৩. আধা কাপ পুদিনা পাতা বাটা/ গোটা
৪. শীতল পানি বা অল্প বরফকুচি
৫. বিট লবণ
৬. চিনি
৭. এক চিমটি গোলমরিচের গুঁড়া
প্রস্তত প্রণালি
টক দই, এক টেবিল চামচ গুঁড়া দুধ, পুদিনা পাতা বাটা (গোটাও দিতে পারেন), অল্প বরফকুচি, পরিমাণমতো লবণ, চিনি ও এক চিমটি গোলমরিচ গুঁড়া দিয়ে ভালো করে গ্রাইন্ডারে মিশ্রিত করুন। অল্প একটু পানি মিশিয়ে দিন। মিশ্রণটি ভালো করে তৈরি হয়ে গেলে কাঁচের গ্লাসে পরিবেশন করুন। লাচ্ছির উপরে একটি করে পুদিনা পাতা ও চেরি দিয়ে পরিবেশন করতে পারেন।
পুদিনার নানা গুণ
১. পুদিনা পাতায় থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট পেটের যেকোনো সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে।
২. গরমে শরীরকে ঠাণ্ডা রাখতে পুদিনার রস খুব ভালো। তাই দই মিশ্রিত এই রেসিপি অনায়াসেই খেতে পারেন।
৩. পুদিনা পাতার রস ত্বকের যেকোনো সংক্রমণ ঠেকাতে অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।
৪. বিশেষজ্ঞদের মতে, পুদিনা পাতার পেরিনিয়াল অ্যালকোহল ফাইটোনিউট্রিয়েন্টের একটি উপাদান, যা দেহে ক্যানসারের কোষ বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।
৫. হজমশক্তি বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে পুদিনা পাতা।
৬. পুদিনা টাইফয়েড ও নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করে।
উম্মাহ২৪ডটকম: এসএএ