উম্মাহ ডেস্ক:
নিউজিল্যান্ডে তিন মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে এই প্রথম এক ব্যক্তির করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে। এতে প্রাণ হারানো ব্যক্তির বয়স ৫০ বছর। শুক্রবার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা একথা জানিয়েছেন। খবর এএফপি’র।
স্বাস্থ্য বিভাগের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ৫০ বছর বয়সের এ ব্যক্তি ছিল আগস্টে অকল্যান্ডে গুচ্ছ সংক্রমণের অংশ। মিডলমোর হাসপাতালে আজ সে মারা যায়।
এনিয়ে নিউজিল্যান্ডে কোভিড-১৯-এ মৃতের সংখ্যা বেড়ে মোট ২৩ জনে দাঁড়ালো। দেশটিতে এর আগে গত ২৪ মে করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
তিনমাসেরও বেশি সময় নিউজিল্যান্ডে স্থানীয়ভাবে নতুন বন্ধ থাকার পর আগষ্টের দ্বিতয়ি সপ্তাহে ফের সংক্রমনের ঘটনা ঘটে। একই পরিবারের চারজনের শরীরে নতুন করে করোনা শনাক্ত হওয়ার পর তা সবাইকে হতবাক করে দেয়। এরপরই আবার ১৪ জনের করোনা সংক্রমণের খবর পাওয়া গেল। নতুন শনাক্তদের ১৩ জনই একই পরিবারভুক্ত। নতুন শনাক্তের পর সরকার অকল্যান্ডে তিনদিনের লকডাউন ঘোষণা করে।
আরও পড়তে পারেন-
- কুরআন-সুন্নাহর আলোকে হক্কুল ইবাদ বা বান্দার হক
- মাহে মুহাররম ও আশূরা: করণীয় ও বর্জনীয় আমলসমূহ
- মুহাররমের তাৎপর্য ও কারবালার ইতিকথা
- রোহিঙ্গা সঙ্কট নিরসনে ব্যাপক কূটনৈতিক উদ্যোগের বিকল্প নেই
- ছোট জীবন, কম সময়, কাজ অনেক
নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আর্ডেন বলেন, ‘পরিস্থিতি আসলে কতটা ভয়াবহ আমরা বুঝতে পারিনি। তবে সেটা এখন দেখতে পাচ্ছি। আমরা এটা জরুরি ভিত্তিতেই মোকাবিলা করব। তবে অস্থির হয়ে লাভ নেই। যা করার পদ্ধতিগতভাবেই করতে হবে।’
অকল্যান্ডে লকডাউন জারি করার পাশাপাশি দেশ জুড়ে যথাযথভাবে সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা সংক্রান্ত বিধিনিষেধও পুনরায় চালু করে এর আগে করোনা মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী প্রশংসা পাওয়া দেশটির সরকার। নিউজিল্যান্ডে এটা করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ধাপের সংক্রমণ বলে আশঙ্কা করা হয়। ##
উম্মাহ২৪ডটকম: এফইউবি