Home রাজনীতি স্বৈরাচার ও জালেমদের শেষ পরিণতি হয় পালিয়ে যাওয়া: হেফাজত কদমতলী থানা

স্বৈরাচার ও জালেমদের শেষ পরিণতি হয় পালিয়ে যাওয়া: হেফাজত কদমতলী থানা

বক্তব্য দিচ্ছেন মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী।

স্বৈরাচার ও জালেমের বন্ধু থাকে না। তাদের শেষ পরিণতি হয় পালিয়ে যাওয়া। পতিত শেখ হাসিনা হেফাজত নেতা-কর্মীদের উপর অমানবিক ও লোমহর্ষক নির্যাতনের ইতিহাস এদেশের মানুষ কখনো ভুলবে না। হেফাজত নেতা-কর্মীরা শত নির্যাতন ও নিপীড়ন সহ্য করে রাজপথে ছিল। হেফাজতকে দুর্বল করার জন্য হাসিনা সরকার হাটহাজারী ও লালবাগ আমাদের দুর্গে অনেক দালাল সৃষ্টি করেছিল।আল্লাহ পাকের অনেক কৃপায় তাদের ষড়যন্ত্র সফল হয়নি।

আজ সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর ধোলাইপাড় সানহাই চাইনিজ ও রেস্টুরেন্টে হেফাজতে ইসলাম কদমতলী থানার কমিটি গঠন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে হেফাজতের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী এসব কথা বলেন।

মেরাজনগর বড় মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা রশিদ আহমদ এর সভাপতিত্বে ও মুফতি শফিক সাদীর সঞ্চালনায় এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আরও পড়তে পারেন-

বক্তব্য রাখেন, হেফাজত ঢাকা মহানগরীর সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি আজহারুল ইসলাম, মহানগর অর্থ সম্পাদক মুফতি জাকির হোসাইন কাসেমী,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি শরিফ উল্লাহ, পল্টন জোনের সভাপতি মুফতি সালাহ উদ্দীন,পল্টন জোনের সাধারণ সম্পাদক মুফতি ইমরানুল বারী সিরাজী প্রমুখ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মূল লক্ষ ও কর্মসূচি হচ্ছে ইসলামের হেফাজত ও সংরক্ষণ করা। পাশাপাশি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য জীবন বাজি নিয়ে কাজ করা। সুতরাং যারা ইসলাম ও দেশের বিরুদ্ধে কোন ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত করলে তাদের দাঁত ভাঙ্গা জবাব দিতে সবসময় প্রস্তুত আছে।

মাওলানা মুর্শেদুল আলমকে সভাপতি ও মুফতি শফিক সাদীকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট হেফাজতে ইসলাম কদমতলী থানা কমিটি গঠন করা হয়।

উম্মাহ২৪ডটকম: আইএ

উম্মাহ পড়তে ক্লিক করুন-
https://www.ummah24.com

দেশি-বিদেশি খবরসহ ইসলামী ভাবধারার গুরুত্বপূর্ণ সব লেখা পেতে ‘উম্মাহ’র ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে অ্যাকটিভ থাকুন