ইসরাইল দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের কাছে একটি শরাণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়ে ২৯ জনকে হত্যা করেছে। এছাড়া আরো অনেকে আহত হয়েছে। একটি স্কুলের বাইরে ছিল শরণার্থী শিবিরটি। গত চার দিনে এ নিয়ে চারটি আশ্রয়কেন্দ্রে হামলা চালাল ইসরাইল।
মঙ্গলবারের হামলা থেকে রক্ষা পাওয়া এক ফিলিস্তিনি শিশু জানায়, ইসরাইলি আক্রমণে তার চাচা ও কাজিনরা নিহত হয়েছে।
মোহাম্মদ শুকুর নামের শিশুটি জানায়, আমরা তাঁবুতে বসেছিলাম। হঠাৎ একটি ক্ষেপণাস্ত্র সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। আমি আমার চাচা, চাচাত ভাইবোন এবং আরো কয়েকজন স্বজনকে হারিয়েছি। হামলার আগে কোনো হুঁশিয়ারিও দেয়া হয়নি।
ফিলিস্তিনি মিডিয়া জানায়, এই নৃশংস হত্যাযজ্ঞে নিহতদের বেশিভাগই নারী ও শিশু।
আরও পড়তে পারেন-
- ঋণ বা ধারকর্য পরিশোধে ইসলামের বিধান
- ইতিহাসে আল্লামা আহমদ শফী
- মেধাবী, আন্তরিক ও নিষ্ঠাবান শিক্ষক ছাড়া শিক্ষার মানোন্নয়ন সম্ভব নয়
- ইগো প্রবলেম নিয়ে যত কথা
- সামাজিক সম্পর্ক সুদৃঢ় রাখতে ইসলামের নির্দেশনা
হামলার সময় শিবিরটিতে তিন হাজার লোক ছিল। ৭ অক্টোবর ইসরাইলি হামলা শুরুর পর থেকৈ স্কুল এবং অন্যান্য ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নেয়া লোকদের ওপর হামলা চালিয়ে ইসরাইল অন্তত ৫০০ জনকে হত্যা করেছে।
ইকরাম সালুত নামের আরেক ব্যক্তি জানান, এই শিবিরে অনেক অসুস্থ ও মারাত্মকভাবে আহত লোকজন অবস্থান করছিল।
সূত্র : আল জাজিরা, এএফপি এবং অন্যান্য
উম্মাহ২৪ডটকম: এমএ