দক্ষিণ গাজায় ফিলিস্তিনের নিরীহ জনগণের উপর সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক বোমা ফেলেছে দখলদার ইসরাইল।
শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দ্য নিউইয়র্ক টাইমসের এক তদন্তে দেখা যায়, গাজা যুদ্ধের প্রথম ছয় সপ্তাহে ইসরাইল দক্ষিণ গাজায় সবচেয়ে বড় ও সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক বোমা নিক্ষেপ করেছে। অথচ তারাই প্রচার করেছিল যে এই অঞ্চলটি গাজার সবচেয়ে বড় নিরাপদ স্থান।
আরও পড়তে পারেন-
- ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের নির্দেশনা
- কিশোর অপরাধ রোধে এখনই কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে
- আদর্শ পরিবার গঠনে যে সব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া জরুরী
- ইসলামে সামাজিক সম্পর্ক এবং ভ্রাতৃত্ববোধ বজায় রাখার গুরুত্ব
- মানুষ মারা যাওয়ার পর, তাঁর আত্মার কি হয় ?
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, তদন্তে আরো প্রকাশ পায় যে ইসরাইলের প্রচারণায় বিভ্রান্ত হয়ে অনেক বেসামরিক ফিলিস্তিনি দক্ষিণ গাজায় গিয়ে আশ্রয় নেয়। এর সুযোগে ইসরাইল তখন ২ হাজার পাউন্ডের ওই ভারী বোমাটি ফেলেছিল। এতে বড় ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ওই অঞ্চলের লোকজন।
গোলাবারুদ বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই ধরণের ভারি বোমা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও কখনো এতো ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় ফেলেনি।
দক্ষিণ গাজায় বোমার ব্যবহার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে ইসরাইলি সেনাবাহিনী টাইমসকে বলেছে, ইসরাইলের শুরু থেকেই টার্গেট ছিল, তারা হামাসকে পূর্ণরূপে ধ্বংস করবে। সেজন্য তারা এরূপ বোমা ফেলেছিল। তবে তারা আগে থেকেই অনুমান করেছিল যে এই ধরণের হামলার কারণে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে।
সূত্র : আল জাজিরা।
উম্মাহ২৪ডটকম: এমএ